ইসলামী শরীয়তের ভিত্তিমূল হিসেবে কোরআন মজীদের পরেই হাদিস শরীফের স্থান।
ইসলাম ধর্মের সমস্ত বিধি-নিষেধের আসল গ্রন্থ একমাত্র কিতাবুল্লাহ (কুরআন শরীফ) হইলেও ইহা এতেই সংক্ষিপ্ত ও অল্প কথায় অধিক অর্থবোধক যে, উহার সুষ্ঠু অর্থ এবং প্রকৃত তাৎপর্য হৃদয়ংগম করিবার জন্য ব্যাপক ব্যাখ্যার আবশ্যক। রাসুল (সা.) এর হাদিস সমূহে কোরআন মজীদের এই ব্যাখ্যা ব্যতীত আর কিছুই নাই। এ কথা বাস্তবিকই সত্য যে, হাদিস অনভিজ্ঞ ব্যক্তিরা সুষ্ঠুভাবে কোরআন উপলব্ধি করিতে পারেনা।
আমাদের নবী করীম (সা.) স্বয়ং যে সমস্ত কার্য করিয়াছেন এবং তাহার উম্মতগণকে যাহা করিতে আদেশ বা নিষেধ করিয়াছেন তাহা সবই হাদিস নামে পরিচিত। ইহা ছাড়া নবী করীম (সা.) এর সম্মুখে তাহার সাহাবাবৃন্দ যে সমস্ত কার্য করিয়াছেন এবং তিনি তাহা করিতে নিষেধ না করিয়া বরং অনুমতি প্রদান করিয়াছেন তাহা ও হাদিস রূপে আখ্যায়িত।
হাদিস শরীফ ছয় খানা
- সহীহ বোখারী শরীফ
- সহীহ মোসলেম শরীফ
- তিরমিজি শরীফ
- নেছিঈ শরীফ
- আবু দাউদ শরীফ
- এবনে মাজা শরীফ।