এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা পোশাক কি জানতে পারবো।
পোশাক
পোশাক হচ্ছে মানুষের মৌলিক পাঁচটি চাহিদার মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে পরে। পোশাক বলতে আমরা বুঝি মানুষের লজ্জা নিবারণ করে এবং মানুষকে আকর্ষণীয় করে তোলে। এই কথাটি এককথায় বলতে গেলে, “মানুষের পরিধানযোগ্য বস্তুকেই পোশাক বলা হয়।”
বিভিন্ন দেশের মানুষ বিভিন্ন রকম পোশাক পরে। আমাদের বাংলাদেশের মানুষ লুঙ্গি গেঞ্জি শার্ট প্যান্ট পাঞ্জাবী ইত্যাদি পরিধান করে। আবার মেয়েরা থ্রি পিস কামিজ সেলোয়ার ইত্যাদি পরিধান করে। আবার দেখা যায় বিভিন্ন জাতিদের বিভিন্ন পোশাক রয়েছে যেমন, মুসলমান জাতির পাঞ্জাবি-পায়জামা টুপি। হিন্দু জাতি দের ধুতি ইত্যাদি পরিধান করে। এগুলো ছাড়াও আরও বিভিন্ন জাতি রয়েছে যাদের আলাদা আলাদা পোশাক রয়েছে। এখান থেকে বোঝা গেল জাতিভেদের পোশাকের ধরন পরিবর্তন হয়।
শুরু শুরুতে এই পোশাক লজ্জা-নিবারণ করার জন্য ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে লজ্জা নিবারণের পাশাপাশি ফ্যাশনের জন্য ব্যবহৃত হয়। আপনি ভাল করে খেয়াল করলে দেখতে পারবেন ১৯৯৮ সালের মানুষের পোশাক এখনকার মানুষের পোশাকের সাথে কোন মিল নেই। এই কালের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের পোশাকের পরিবর্তন হয়। এর সম্পর্ক মূলত রুচির সাথে। যখন যেরকম রুচি বোধ হয় তখন মানুষ ওইরকম পোশাকের দিকে ঝুঁকে।