এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা গার্মেন্টস লেবেল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারব।
গার্মেন্টস লেবেল (Garments Label)

আমরা যখন মার্কেট থেকে কোন পোশাক ক্রয় করি তখন আমরা পোশাকের গায়ে কিছু কাপড়ের টুকরো অ্যাটাচ করা দেখি, সেটা শুধু কাপড়ের টুকরো নয় এটা হচ্ছে একটা লেবেল, এর মধ্যে পোশাকের কোম্পানির নাম, আকার, সাইজ, ধৌতকরণ পদ্ধতি, পোশাকের ধরন ইত্যাদি লিপিবদ্ধ করা থাকে।
কিন্তু কোন লেবেল দ্বারা কি বোঝায় তা সবাই বোঝেনা। পণ্যের সম্পূর্ণ গুণগত মান লেবেল এর মাধ্যমে প্রকাশ পায় এই লেবেল দেখে ক্রেতা বিবেচনা করে যে পোশাকটি কিনবে কি কিনবেনা। সুতরাং লেবেল এর গুরুত্ব অনেক বেশি।
এই পোষ্টের মাধ্যমে কোন লেবেলের কি কি কাজ তা নিয়েই আলোচনা।
সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আশাকরি গার্মেন্টস লেবেল সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা দিতে পারব।
লেবেলের প্রকারভেদ (Label Types)
গার্মেন্টস লেবেল ২ প্রকার
- মেইন লেবেল
- সাব লেবেল
মেইন লেবেল (Main Label)

মেইন লেবেলে ক্রেতার নাম, ব্রান্ডের লগো লেখা থাকে যেমন, এইচ এন্ড এম, আমেরিকান ঈগল ইত্যাদি।
মেইন লেবেল কে ব্র্যান্ড লেবেল ও বলা হয়। ব্র্যান্ড লেবেল গ্রাহকদের জন্য অনেক বড় ভূমিকা পালন করে কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ক্রেতারা ব্যান্ডের পোশাক কিনতে পছন্দ করেন। যেমন, আমি নিজেই কোন পাঞ্জাবি কিনতে গেলে আড়ং এর পাঞ্জাবি আমার প্রথম পছন্দের তালিকায় থাকে। আর যদি কোন জিন্স প্যান্ট কিনতে চাই তাহলে আমেরিকান ঈগল ব্রান্ডের পণ্য খুঁজি। এমনই সবারই কোন না কোন ব্রান্ড পছন্দ তাই পোশাকের ব্রান্ড লেবেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সাব লেবেল (Sub Label)
সাব লেবেল আবার ছয় প্রকার :-
- কেয়ার লেবেল
- সাইজ লেবেল
- কম্পোজ লেবেল
- প্রাইস লেবেল
- ফ্ল্যাগ লেবেল
- স্পেশাল লেবেল
কেয়ার লেবেল (Care Label)

গার্মেন্টস এর জন্য কেয়ার লেবেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেয়ার লেবেলে কাপড় কিভাবে যত্ন নিতে হবে তার নির্দেশনা দেওয়া থাকে। কাপড়ের যত্ন বলতে, কাপড় সর্বোচ্চ কত ডিগ্রী টেম্পারেচারে, ধৌত করতে হবে, শুকাতে হবে এবং আয়রনিং করতে হবে তা চিহ্ন দ্বারা প্রকাশ করা থাকে।
সাইজ লেবেল (Size Label)

সাইজ লেবেল পোশাকের আকার কে নির্দেশ করে। সাইজ লেবেলগুলো, এস (S), এম (M), এল (L), এবং এক্সেল (XL)।
কম্পোজিশন লেবেল (Composition Label)

কম্পোজিশন লেবেলে পোশাকের মধ্যে কি কি উপাদান রয়েছে তার সংক্ষিপ্ত রূপে দেওয়া থাকে। যেমন, (১০০% কটন, ২০% স্পান্ডেক্স) ইত্যাদি এগুলো অনুসরণ করেই কম্পোজিশন লেবেল পোশাকে লাগানো হয়।
প্রাইস লেবেল (Price Label)

প্রাইস লেবেল পোশাকের মূল্য কে নির্দেশ করে।
ফ্ল্যাগ লেবেল (Flag Label)

ফ্লাগ লেবেল খুবই ছোট আকারের লেবেল এ লেবেল এর মধ্যে ব্রান্ডের নাম এবং ব্র্যান্ডের লগো দেয়া থাকে। এই লেবেলটি পোশাকের নিচের অংশের সীমে লাগানো থাকে।
স্পেশাল লেবেল (Special Level)

কখনও কখনও ক্রেতাদের আকৃষ্ট করার জন্য পোশাকগুলোতে স্পেশাল লেবেল ব্যবহার করা হয়। স্পেশাল লেবেল গুলোতে ১০০% কটন, ১০০% তুলা, ১০০% রেশম ইত্যাদি দেওয়া থাকে।
good post for Textile studentd
tnq air.
textile banglar shate thakar jonno tnq.
good post…..
tnq sir.
textile banglar shate thakar jonno tnq.