টেইলারিং
পোশাক দুই ভাবে তৈরি করা হয়, টেইলারিং পদ্ধতি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পদ্ধতি। সর্বপ্রথম টেইলারিং পদ্ধতিতেই পোশাক তৈরি শুরু হয়েছিল। বর্তমানে প্রায় সব দেশেই টেলারিং পদ্ধতি চালু রয়েছে। টেইলারিং এ খুবই সাধারণভাবে পোশাক তৈরি করা হয়আমাদের দেশে টেইলারকে আমরা দর্জি বলে থাকি।
টেইলারিং সিস্টেমের পদ্ধতিগুলো
- টেইলারিং পদ্ধতি খুবই সাধারন একটি পদ্ধতি।
- টেলারিং এর জন্য সাধারনত ২ – ৪ দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হয় (এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে টেইলারিং সপ কতটুক বড়)।
- নির্দিষ্ট শরীরের মাপ নিয়ে পোশাক তৈরি করা হয়।
- ব্যক্তি বিশেষের জন্য আলাদা করে পোশাক তৈরি করা হয়।
- একসঙ্গে একটি পোশাক তৈরি করা হয়। ( এটি সম্পূর্ণ কয়টি মেশিন রয়েছে তার উপর নির্ভর করে)
- একটি পোশাক তৈরি করতে কয়েক ঘন্টা সময়ের লাগে।
- একটি পোশাক তৈরি করা হয় বলে খরচ অনেক বেশি করে।
- টেইলারিং পদ্ধতিতে কাপড় ও অপচয় অনেক বেশি হয় কারণ একটি ডিজাইন একটি কাপড়ে ইন্সটল করতে হয়।