শুধু পোষ্ট ভিউ করে আজ থেকেই ইনকাম শুরু করুন। ক্লিক করে জেনে নিন।
এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা নাইলন ৬ এবং নাইলন ৬.৬ এর মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে জানতে পারব।
নাইলন ফাইবার
নাইলন ফাইবার মানুষ নির্মিত ফাইবার বা কৃত্তিম ফাইবার। অ্যাপারেলে এই ফাইবার এর গুরুত্ব রয়েছে। অ্যাপারেল ছাড়াও আরো বিশেষ বিশেষ স্থানে ব্যবহার করা হয়। যেমন :- ফিল্টার কাপড়, কার্পেট, টায়ারের কড, প্যারাসুট কাপড়, মাছ ধরার জাল, খেলাধুলার কাপড়, সুইমিং ড্রেস ইত্যাদি তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চলুন দেখে নেয়া যাক কি কি পার্থক্য রয়েছে
নাইলন ৬ | নাইলন ৬.৬ |
১৯৩৯ সালে জার্মানি আইজি ফারবিন (IG Ferben) নাইলন ৬ তৈরি করে। | ১৯৩৫ সালে নাইলন ৬.৬ উদ্ভাবন হয়। |
নাইলন ৬ এর রাসায়নিক সংকেত [- NH – (CH2)3 – CO -]n | নাইলন ৬.৬ এর রাসায়নিক সংকেত –HN(CH2)6-HN-CO-(CH2)4-CO– |
নাইলন ৬ এর রং সম্পূর্ণ সাদা। | নাইলন ৬.৬ এর রং ক্রিম সাদা। |
রেসিলিয়েন্সি ভালো | রেসিলিয়েন্সি খুব ভালো |
চাকচিক্যতা কথা খুব ভালো | চাকচিক্যতা উজ্জ্বল থেকে হালকা |
স্থিতিস্থাপকতা ভালো | স্থিতিস্থাপকতা খুব ভালো |
ঘর্ষণ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো | ঘর্ষণ প্রতিরোধ ক্ষমতা নাইলন ৬ এর থেকে ভালো |
সাধারণ দড়ি তৈরি করার জন্য এ ফাইবার ব্যবহার করা হয় | খুব শক্তিশালী দড়ি তৈরি করার জন্য এ ফাইবার ব্যবহৃত হয় |
গলনাঙ্ক ২১৫° সে. | গলনাঙ্ক ২৫০° সে. |