শুধু পোষ্ট ভিউ করে আজ থেকেই ইনকাম শুরু করুন। ক্লিক করে জেনে নিন।
হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম বর্ণনা করেন, আল্লাহ তাআলা নামাজী ব্যক্তির প্রতি রহমতের দৃষ্টি রাখেন, যতক্ষণ পর্যন্ত সে এদিক-ওদিক না তাকায়। আর যখন নামাজি ব্যক্তি নামাজ পড়াকালীন সময়ে এদিক ওদিক তাকায় তখন আল্লাহ সে ব্যক্তি থেকে রহমতের দৃষ্টি ফিরিয়ে নেন।
অর্থাৎ বান্দা যখন আল্লাহর প্রতি মনোযোগী হয় তখন আল্লাহ তা’আলার রহমতের ও অনুগ্রহের দ্বার খুলে যায়। আর বান্দা যখন অমনোযোগী হয় তখন শুধু রহমত থেকেই সে বঞ্চিত না বরং শাস্তির উপযোগীও হইয়া যায়।
যখন মানুষ ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার কোনো উচ্চপদস্থ মানুষের সঙ্গে কথা বলে, তখন সে কোনোভাবেই অন্যমনস্ক হয় না এবং এদিক ওদিক তাকায় না। সেই হিসাবে পুরো দুনিয়া সৃষ্টিকারী মহান আল্লাহ তায়ালার সামনে যখন দাঁড়াবে তখন এদিক ওদিক তাকানো এবং অন্য মনস্ক হওয়া কিভাবে বৈধ হবে। হাদিসে আছে, যখন কেউ নামাযে দাঁড়ায় সে যেন হাত দিয়ে সেজদার জায়গা থেকে পাথর না সরায় কেননা তার প্রতি তখন আল্লাহর রহমত নাযিল হয়।