একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি তৈরি করা থেকে পরিচালনা করা পর্যন্ত একজন গার্মেন্টস মালিকের কি পরিমান শ্রম দিতে হয় এবং কত অর্থ লগ্নি করতে হয়। তা একজন মালিকই জানে। টেক্সটাইল ইন্ডাষ্ট্রি নিয়ে আরো গভীর পর্যালোচনা করতে গিয়ে অনন্ত জলিল তার এক ভিডিও বার্তায় এরকমটি বলেছেন।
যেখানে টেক্সটাইল ইন্ডাষ্ট্রির শুরু থেকে পরিচালনার মোটামুটি ধারনা খুজে পেতে পারেন যারা গার্মেন্টস ব্যবসা শুরু করতে চান।
আমরা গার্মেন্টস মালিকরা অবিরাম চেষ্টা করেছি এই গার্মেন্ট সেক্টরকে বাঁচিয়ে রাখতে।
তিনি বলেন, ২০১৩ সালে সার্বিকভাবে শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি পায় ৭০% এর উপরে। ২০১৮ সালে এসে শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি পায় ৫০% এর উপরে। আরেকটি কথা অনেকেই জানেন না। প্রতিটি শ্রমিক বছর পূর্ণ হলেই তার বেতনের ৫% হারে বেতন বৃদ্ধি পায়।
প্রতিটি বায়ার অর্ডার দেওয়ার আগে ফ্যাক্টরিতে ওডিট পরিচালনা করে। তারা প্রতিটি শ্রমিক যথানিয়মে বেতন বৃদ্ধি হচ্ছে কিনা, অন্যান্য সুবিধা অর্থাৎ শ্রম আইন, এবং বায়ারের কোড অফ কন্ট্রাক অনুযায়ী সবকিছু ঠিক আছে কিনা যাচাই-বাছাই করে।
গার্মেন্টস মালিকরা দেশের সবথেকে বড় রপ্তানি খাত গার্মেন্টস শিল্পকে টিকিয়ে রাখার জন্য প্রতি মিনিট চেষ্টা করে যাচ্ছি, আমরা ঠিকমতো ঘুমাইতেও পারিনা।
২০০৮ সালে আমার কোম্পানির লোন ছিল ১৪ কোটি টাকা মাত্র এবং ২০২০ সালে এসে আমার কোম্পানির লোন এখন ১৬৫ কোটি টাকা।
অনন্ত জলিলের টেক্সটাইল ইন্ডাষ্ট্রি নিয়ে আরো গভীর পর্যালোচনা তার মুখ থেকেই শুনুন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ সমস্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি রইল আমার কৃতজ্ঞতা।
বর্তমানে এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলায় গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন। এই জন্য আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।
Ananta Jalil Facebook – Facebook Page
Ananta Jalil Twitter – Twitter
এই দুঃসময়ে তার এই বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা গার্মেন্টস মালিকগণ চির কৃতজ্ঞ থাকবো। – অনন্ত জলিল।
স্যার, অনন্ত জলিলের কোম্পানি ভালই চলছে।
Ananta Jalil air kotha gola khub valo hoyeche…..