এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারব।
এই পোস্টের মাধ্যমে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর কথা বোঝানো হয়েছে। যদি বেসরকারি পলিটেকনিক ডিপ্লোমা কমপ্লিট করা হয় তাহলে মোটামুটি খরচটা একটু বেশি সরকারি পলিটেকনিক এর তুলনায়। তবে এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা বেসরকারি পলিটেকনিকের পড়ার খরচ সম্পর্কে জানতে পারব।
বাংলাদেশে প্রায় অনেকগুলোই বেসরকারি পলিটেকনিক রয়েছে। এক এক পলিটেকনিকের একেক রকম খরচ খরচ সাধারণত এক রকম হয় না। এইটা ডিপেন্ড করে পলিটেকনিক এর গ্রেট এর উপরে। যদি ভালো মানের ফাস্ট ক্যাটাগরির পলিটেকনিক হয় তাহলে তার মধ্যে খরচ বেশি হয়। আবার দেখা যায় বিভিন্ন পলিটেকনিকে বিশ্বব্যাংকের অনুদান থাকার কারণে খরচটা অনেকটা কম হয়।
এই পোষ্টের মাধ্যমে একটি এভারেজ খরচের কথা তুলে ধরব। যা প্রায় বাংলাদেশের প্রত্যেকটি পলিটেকনিকের সাথেই কমবেশি মিল খাবে। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ।
সাধারণত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ প্রতি মাসের বেতন ১৮০০ টাকা করে হয় তাহলে ছয় মাসে এক সেমিস্টার হয় (১৮০০×৬) = ১০৮০০৳ হয়। তাহলে এক বছরে খরচ হয় (১০৮০০×২) =২১৬০০৳। আর চার বছরে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কমপ্লিট হয় (২১৬০০×৪) = ৮৬৪০০৳ এই হচ্ছে চার বছরের সেমিস্টার ফি।
সেমিস্টার ফি ছাড়াও ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং এর পরীক্ষার ফি আরো বিভিন্ন ফি জমা দেওয়া লাগে সব মিলিয়ে অতিরিক্ত ফি ধরেন ৩০,০০০৳ তাহলে (৮৬,৪০০+৩০,০০০) = ১১৬,৪০০৳ এই হচ্ছে চার বছরের ইনস্টিটিউট ফ্রী। এটা হচ্ছে চার বছরের ডিপ্লোমা খরচ।
এই খরচ ছাড়াও আরও বিভিন্ন খরচ রয়েছে যেমনঃ বাসা ভাড়া যাওয়া আসার খরচ বই খাতা কলম ইত্যাদির খরচ। অতিরিক্ত খরচ হলো আপনি নিজে ক্যালকুলেট করে নিলেই বুঝতে পারবেন যে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ কত।