চলুন দেখে নেয়া যাক আমির সাহেবের গুণগুলো :-
আমির সাহেবকে সর্বদা খেয়াল রাখতে হবে নিজের সাথীদের দিকে তারপর এলাকাবাসীর দিকে।
আমি সাহেব খুব সাদাসিধে থাকবেন, যাতে করে বোঝা না যায় যে জামাত এর মধ্যে আমির সাহেব কে? এরকম হলেই সাথীদেরকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো যাবে এবং আমলের প্রতি তরাক্কী হবে।
জিম্মাদার কখনোই নিজেকে শাসক মনে করবে না বরং সমস্ত বিষয়ে প্রস্তাব পেশ করবে।
জামাতের মধ্যে যত কাজই হোক না কেন সব কাজই মাশওয়ারা সাপেক্ষে হওয়া চাই।
জিম্মাদার তার সমস্ত সাথীর কথাই মনোযোগ সহকারে শুনতে হবে। কোন সাথীকে কোনভাবেই অবহেলা করা যাবে না।
প্রত্যেক সাথীর জন্যই নির্জন জোরে মায়া-মমতা জাগাতে হবে।
প্রত্যেক সাথী ভাই প্রত্যেক সাথী ভাইয়ের নাম জানা থাকতে হবে।
জামাতের সাথী ভাইদের সুবিধা-অসুবিধার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
প্রত্যেক সাথী কেই কাজে লাগিয়ে রাখতে হবে।
সাথী ভাইদের দোষ ত্রুটি গোপন করতে হবে।
সকলের সাথে ভালো এবং সমান ব্যবহার করতে হবে।
প্রত্যেক সাথীকেই দ্বীনের দায়ী বানানোর ফিকির করতে হবে।
জিম্মাদার ব্যক্তি যেন ধৈর্যশীল এবং ভাবগম্ভীর পূর্ণ হয়।
ইজতেমায়ী আমল সবাইকে সমান হারে দিতে হবে। একজনকে একই আমল বারবার দিলে সাথীদের মধ্যে ঝগড়া সৃষ্টি হবে।
আমির সাব নির্দিষ্ট কোন সাথী এসলাহের পিছনে পড়বে না। বরং সকল সাথীর কিভাবে এসলাহ হয় সেদিকে দৃঢ় ভাবে মনোযোগ দিতে হবে।
যিনি আমির সাব থাকবে তাকে আমলদার হতে হবে তাহলে জামাতে খুব ভালো তাছির পড়বে।