আজকে আমরা এনজাইম ওয়াশ সম্পর্কে আলোচনা করব।
এনজাইম ওয়াশ হলো এক ধরনের জৈব রাসায়নিক পদার্থ যা রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটানোর জন্য ঘটক হিসেবে কাজ করে।
এটি শুধুমাত্র সেলুলোজ উদ্ভিদ জাতীয় ফাইবারের মাঝে কাজ করে।
এনজাইম ওয়াশ এর সময় এনজাইম প্রথমে প্রজেক্টিং ফাইবারে পরবর্তীতে ফেব্রিকের ইয়ার্ন এ অ্যাটাক করে হাইড্রোক্সিল করে। যার ফলে পোশাকের মাঝে ডিজাইন হিসাবে ফেইডেড ইফেক্ট পাওয়া যায়।
প্রধানত এনজাইম দুই ধরনের
- এসিড অম্ল এনজাইম
- নিউট্রাল এনজাইম (লিকুইড/পাউডার)
এসিড এনজাইম
পিএইচ রেঞ্জ (৪.৫-৫.৫)
টেম্পারেচার (৪০-৬০) ডিগ্রী সেলসিয়াস
টাইম (৩০-৫০) মিনিট
নিউট্রাল এনজাইম (লিকুইড)
পিএইচ রেঞ্জ (৬-৭)
টেম্পারেচার (৪৫-৬৫) ডিগ্রী সেলসিয়াস
টাইম (৫০-৮০) মিনিট
নিউট্রাল এনজাইম (পাউডার)
পিএইচ রেঞ্জ (৬-৭)
টেম্পারেচার (৪৫-৬৫) ডিগ্রি সেলসিয়াস
টাইম (৪০-৬০) মিনিট
এনজাইম ওয়াশ এ ব্যবহৃত কেমিক্যাল
- সোডা অ্যাশ
- স্যান্ডো ক্লিন পাউডার
- বায়ো ডিটারজেন্ট
- সফ্টনার
- সোডিয়াম বাই সালফেট
এনজাইমের ভালো দিক
- সাইজ মেটারিয়াল দূর করে।
- ফেব্রিকে থাকা স্টার্চ দূর করে।
- ফেব্রিকের ঘর্ষণ ক্ষমতা বাড়ায়।
- ফেব্রিকের সফটনেস বাড়ায়।
- ফেব্রিকের কালার এবং রাবিং ফাস্টনেস বাড়ায়।
এনজাইম ওয়াশের ক্ষতির দিক।
- ফেব্রিকের স্ট্রেন্থ কমে যায়
- এনজাইম ওয়াশ অনেক ব্যয়বহুল।
- এনজাইম ওয়াশ করার জন্য অনেক সময়ের প্রয়োজন।
- প্রডাক্ট সার্ভিস এর এবিলিটি কমিয়ে দেয়।
- কেমিক্যাল কনজামসন খুব বেশি হাই।
প্রয়োজনীয় কিছু লিংক।
ডাইং এবং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যাল এর নাম এবং কাজ সম্পর্কে জানতে – ক্লিক করুন।
নিট ডাইং কি এবং এর ধারণা সম্পর্কে জানতে – ক্লিক করুন।
ডীপ ডাইং কী? ডীপ ডাইং কীভাবে করে জানতে – ক্লিক করুন।
গ্যাস সিনজিং সম্পর্কে জানতে – ক্লিক করুন।
ওয়াশিং ডেনিম পেন জেমোন এনজেম আর বিলিচ৷ আর এসিট আর ছাইডিং এসিট আর লেফটেছ কি কি কতো আর লেফটেছ কয় পরকার